২০০৪ সালে ভ্লাদিমির পুতিন যখন তাঁর প্রথম মেয়াদ শেষ করেন, তখন তিনি বিশ্বের সঙ্গে বিশেষ করে পশ্চিমা বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগের নতুন পথ তৈরির কথা বারবার বলেছিলেন। সে উদ্দেশ্য থেকেই ভালদাই ক্লাব প্রতিষ্ঠা হয়েছিল। এর বার্ষিক সম্মেলনে প্রেসিডেন্ট পুতিন অংশ নিতেন। বাকি বিশ্বের কাছে রাশিয়ার নেতাদের বক্তব্য তুলে ধরার প্রধান একটা ক্ষেত্র হয়ে উঠেছিল ভালদাই ক্লাব।
২০০০-এর প্রথম দশকের মাঝামাঝি থেকে শুরু করে দ্বিতীয় দশকের প্রথম অংশ পর্যন্ত ভালদাই ক্লাব আয়োজিত সম্মেলনে রাশিয়ার শীর্ষ নেতৃত্ব ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে নানা রকম প্রশ্নের উত্তর দিয়েছে। গণতন্ত্রের ক্ষেত্রে রাশিয়ার অনন্য অগ্রসরতা ও বাকি বিশ্বকে রাশিয়া কতটা মুক্ত চোখে দেখে, তার বর্ণনা তারা সেসব উত্তরে দিত।
এ বছরের ২৭ অক্টোবর ভালদাই ক্লাবের সম্মেলনে আমরা যে বক্তব্য শুনতে পেলাম, তা এক যুগ আগেকার বক্তব্য থেকে সম্পূর্ণ ভিন্ন। এ সম্মেলন সামনে রেখে রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি কার্যালয়ের প্রেস সচিব দিমিত্রি পেসকভ অঙ্গীকার করেন, রাশিয়ার জনগণ পুতিনের ভালদাই ভাষণ ‘পড়বে ও বাববার করে পড়বে’। প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এখন নিজেকে ইতিহাসের নির্মাতা হিসেবে
দৈনিক এরোমনি প্রতিদিন ডটকম তথ্য মন্ত্রণালয়ের নিবন্ধন প্রক্রিয়াধীন অনলাইন নিউজ পোর্টাল